শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ০২:২০ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন
বিরোধপূর্ণ এলাকায় দুই শতাধিক চীনা জাহাজ নিয়ে উত্তেজনা

বিরোধপূর্ণ এলাকায় দুই শতাধিক চীনা জাহাজ নিয়ে উত্তেজনা

বিদেশ ডেস্ক ॥ দক্ষিণ চীন সাগরে ২২০ টির মতো চীনা জাহাজের উপস্থিতি শনাক্ত করার দাবি করে এ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে ফিলিপাইন। শনিবার ফিলিপাইন সরকারের একটি টাস্কফোর্সের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে গত ৭ মার্চ চীন সাগরের একটি দ্বীপ এলাকার কাছে চীনা নৌবাহিনীর সদস্যদের পরিচালিত ২২০টি জাহাজ শনাক্ত করেছে তারা। ফিলিপাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী টিওডোরো লোকসিন বলেছেন, আমার মতে পররাষ্ট্রনীতি সংক্রান্ত বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীগুলোই ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারে। রোববার এ ব্যাপারে চীনা পররাষ্ট্র দফতরের প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়ে তাৎক্ষণিক সাড়া পাওয়া যায়নি বলে রয়টার্স জানিয়েছে। প্রশান্ত মহাসাগরের নিকটবর্তী দক্ষিণ চীন সাগরের আয়তন প্রায় ৩৫ লাখ বর্গকিলোমিটার। সিঙ্গাপুর থেকে মানাক্কা প্রণালী ঘুরে তাইওয়ান প্রণালী পর্যন্ত বিশাল এলাকা নিয়ে এর বিস্তৃতি। দক্ষিণ চীন সাগরের চারপাশ ঘিরে রয়েছে তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই ও ফিলিপাইন। বিশ্বের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বাণিজ্যিক জাহাজ এ সাগরের ওপর দিয়ে চলাচল করে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এ সাগরের তলদেশে সঞ্চিত রয়েছে তেল ও গ্যাসের বিশাল ভাণ্ডার, তাই সাগরের মালিকানা নিয়ে উপকূলীয় দেশগুলো বিশেষ করে চীন, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, সিঙ্গাপুর ও ফিলিপাইনের মধ্যে বিরোধ চলছে। অর্থনৈতিক স্বার্থেই এ অঞ্চলের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সজাগ দৃষ্টি রয়েছে। তাদের লক্ষ্য যেকোনো মূল্যে চীনের ক্রমবর্ধমান সামরিক ও অর্থনৈতিক উত্থানকে প্রতিহত করা। কয়েক বছর ধরে তথাকথিত নাইন-ড্যাশ লাইনের অধীনে দক্ষিণ চীন সাগরের পুরোটাই দাবি করে আসছে চীন। এর অধীনে কয়েক বছরে তারা বিরোধপূর্ণ অন্তরীপে বেশ কিছু সামরিক স্থাপনা তৈরি করেছে। ওই অঞ্চল চীনের নয় বলে রায় দিয়েছেন আন্তর্জাতিক একটি আদালত। এ অঞ্চলের দাবিদার ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া। ফিলিপাইন এ বিষয়ে দ্য হেগের আদালতে উত্থাপন করেছে এ বিষয়টি। এরপর ল’ অব দ্য সি বিষয়ক জাতিসংঘের কনভেনশনের অধীনে ৩৭০.৪ কিলোমিটারের মধ্যে (২০০ নটিক্যাল মাইল) ওই অঞ্চলের অধিকার পায় ফিলিপাইন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com